রাজনগরে অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী লীলা নাগের পৈত্রিক বাড়িটির বর্তমান অবস্থা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী হচ্ছেন লীলা নাগ । লীলা নাগ ছিলেন বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের অগ্নিকন্যা। বিপ্লবী লীনা নাগ প্রথম স্নাতোকোত্তর ডিগ্রিধারীও। তিনি ছিলেন বাঙালি নারী সাংবাদিক উপমহাদেশের প্রথম। তিনি সম্পাদক হিসাবে কাজ করেছেন জয়শ্রী পত্রিকার। বিপ্লবী লীনা নাগ নারী জাগরণের কিংবদন্তি হিসাবে পরিচিত। বিপ্লবী লীনা নাগ একাধারে একজন চিত্রশিল্পী ও সংগীতশিল্পী হিসেবেও যার খ্যাতি। বিপ্লবী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার এর মতো বিপ্লবীর অনুপ্রেরণা ছিলেন লীলা নাগ। এই বিপ্লবী নারীর গত কাল ১১ জুন ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী ছিল। তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতে কোনো অনুষ্ঠান নেই। মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার পাঁচগাঁওয়ে লীলা নাগের পৈত্রিক বাড়িটি বেহাত হয়েছে অনেক দিন। মুক্তিযোদ্ধের সময় পাঁচগাঁও গণহত্যার প্রধান হোতা রাজাকা , মানবতা বিরোধী অপরাধ মামলার অন্যতম আসামী প্রয়াত আলাউদ্দিন রাজাকারের পর তার বংশধররা এখন লীলা নাগ এর বাড়িটি ভোগদখল করছেন। বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের ও লীলা নাগ এর স্মৃতিবহনকারী ঐতিহাসিক ঘরটি এখন জীর্ণ । ভেঙে পড়বে যেকোনো মুহুর্তে। তার সাথেই শেষ হবে লীলা নাগ এর উজ্জ্বল এক অধ্যায়ের ।
তিনি অনেক প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছেন এগুলো হলো ঢাকার আরমানীটোলা বালিকা বিদ্যালয়, শেরে বাংলা বালিকা মহাবিদ্যালয়,কামরুন্নেসা গার্লস হাই স্কুল সহ (তখনকার নারীশিক্ষা মন্দির)।১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর কলকাতায় গিয়েও প্রতিষ্ঠা অনেক প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে এই বিপ্লবী নারীর নামে কোনো প্রতিষ্ঠান— তাঁর স্মৃতি সংরক্ষণের উদ্যোগ আছে কি না আমরা জানি না।
তিনি অনেক প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছেন এগুলো হলো ঢাকার আরমানীটোলা বালিকা বিদ্যালয়, শেরে বাংলা বালিকা মহাবিদ্যালয়,কামরুন্নেসা গার্লস হাই স্কুল সহ (তখনকার নারীশিক্ষা মন্দির)।১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর কলকাতায় গিয়েও প্রতিষ্ঠা অনেক প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে এই বিপ্লবী নারীর নামে কোনো প্রতিষ্ঠান— তাঁর স্মৃতি সংরক্ষণের উদ্যোগ আছে কি না আমরা জানি না।